ঢাকার কেরানীগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতি বছর ন্যায় ঘাটাচর গণহত্যা দিবস পালিত হয়। দিবসটি পালন উপলক্ষে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতি বছর ঘাটারচর ’৭১-এর শহীদ পরিবারের স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় । ১৯৭১ সালে ২৫ নভেম্বর ঘাটারচরের গণহত্যা একটি পৈচাশিক ঘটনা। এই গণহত্যার বিষয়ে মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহমেদ বাদী হয়ে যে মামলাটি করেছিলেন, সেই মামলায় কাদের মোল্লার ফাঁসি হয়েছে। উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকহানাদার বাহিনী ঘাটারচরে মুক্তিযোদ্ধাসহ ৫৭ জন মানুষকে নির্বিচারে গুলি হত্যা করে। ঘাটারচর কবরস্থানে সে সময় ৩৪ জনকে একই কবরে সমাহিত করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় শহীদের স্মরনে ১৯৭১ সনে ২৫ নভেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫৭ জন শহীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে তালিকাভুক্তিকরণ ও স্বীকৃতি প্রদানের জন্য শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে গত ১৭.০৬.২০২২ শুক্র বার কেরানীগঞ্জে মডেল থানা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে জাহের আলী ৫৭ জন শহীদ পরিবারের ওয়ারিশদের পক্ষ থেকে যে দাবিগুলো তুলে ধরেন ।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ সেলিম খান, নির্বাহী সম্পাদকঃ শেখ রবিউল ইসলাম আজম। যোগাযোগঃ ০১৮১১-২০২৫৩৩
বিঃদ্রঃ আমাদের সকল প্রতিনিধি নিজস্ব একাউন্ট থেকে স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে পারে, যে-কনো সংবাদের দায়ভার তারা নিজেরাই বহন করবে।